যৌনক্ষুধা ও ভালো মানুষ
যৌনক্ষুধা গোপন ক্ষুধা। তবুও
সবাই জানি যে এ ক্ষুধা সবারই আছে। তবে বৈধ যৌনক্ষুধা কী? কিভাবে তা পাওয়া যায়? আর কিভাবে যৌনক্ষুধা মিটিয়ে ভালো মানুষ হওয়া যায়? এই ক্ষুধা বৈধ উপায়ে মেটালে পৃথিবীতে আর কোনো পাপ থাকবে না। কারণ পৃথিবীটা হচ্ছে অন্ন ও যৌনক্ষুধা মেটানোর লড়াই ক্ষেত্র। পৃথিবীর সকল পাপ দূর হয়ে যাবে যদি হালাল রুজি ও বৈধ যৌনতা অর্জনের পথে আমরা
অটল থাকি।
একটা সুস্থ দেহের মানুষের
যৌনক্ষুধা বাধভাঙা। এটা তার অতি প্রাকৃতিক চাহিদা। এ চাহিদা সত্য চাহিদা। এ চাহিদা কোনো ভাবেই তার অপরাধমূলক চাহিদা নয়। এ যৌনক্ষুধা না মিটলে বা প্রতিদিন মিটাতে না পারলে যে কোনো মানুষ খারাপ
হবেই বা খারাপ হয়ে গেছে বলে ধরে নিতে হবে। কোনো ধর্ম দিয়ে, কোনো বুদ্ধি দিয়ে তাকে ভালো রাখা যাবে না। বৈধ যৌনতা যেখানে, ধর্ম সেখান থেকে শুরু। তার আগে কেউই ধার্মিক নয়। আবার বৈধ যৌনতা যেখানে, নোংড়ামীমু্ক্ত স্বাস্থ্যকর জীবন সেখান থেকে শুরু। তার আগে কেউই স্বাস্থ্যকর
জীবনের অধিকারী নয়। এ যখন চরম সত্য, তখন বৈধ ও পবিত্র যৌনসঙ্গী অর্থাৎ বিবাহ ছাড়া ঈমান ও সুস্বাস্থ্য রক্ষা
কিরূপে সম্ভব?
যৌনক্ষুধা হলো যৌবনের ক্ষুধা। তাই যৌবন যতোকাল থাকে যৌনক্ষুধাও ততোকাল টিকে থাকে। তার মানে যৌবন যতোকাল, যৌন ক্ষুধাও ততোকাল। দেহ যতোকাল, যৌনক্ষুধাও ততোকাল। যৌবনকাল বলতে শুধু বৃদ্ধ হবার পূর্বের সময়কে বোঝানো হয়, সেটা ভুল। বৃদ্ধকালেও যৌবন থাকতে পারে, আর যৌবন থাকলে তখনও যৌনক্ষুধা থাকবে। শারিরীক ও মানসিক ফিটনেস যৌবন ধরে রাখে চিরকাল। আর তার ফলে কামক্ষুধাও বহাল থাকে। যৌবনে ক্ষণে ক্ষণে যৌনক্ষুধার সাময়িক পতন
ঘটলেও, স্থায়ী পতন ঘটে না। তাই যৌবনের অপর নাম যৌনতা।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে যৌবন
টিকে থাকতে পারে, তবে ধীরে ধীরে যে তার তেজ কমতে থাকে- এটা তো সত্য। যৌবনের সবচেয়ে ভালো সময়গুলোর মধ্যে ২০-২৫ হলো ছেলেদের বেলায় চরম মূহুর্ত, আর মেয়েদের চরম মূহুর্তটা হলো ১৫-২০। এ সময়কালে যৌনক্ষুধা সীমাহীন থাকে। তবে এ সময়ে পরিবার-সমাজের মুখোশধারীদের চাপে ও লোকলজ্জায়, ধর্ম ও আল্লাহর ভয়ে, নীতি-নৈতিকতার মূল্যবোধে ও ভালো মানুষ সাজাতে গিয়ে তারা যৌনতাকে চেপে রাখতে চায়। এ সময়ে ক্ষুধায় ছটফট করলেও কিছু ব্যতিক্রম ব্যক্তি ছাড়া কেউই পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটে যেতে পারে না।
এরপর মেয়েদের ২০-২৫, আর ছেলেদের বেলায় ২৫-৩০ এ তাদের সকল ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। তারা তখন আর ধৈর্য্য ধরতে পারে না। তাদের লোকলজ্জাটুকু তখন মুছে যেতে থাকে। সীমাহীন যৌনক্ষুধার জ্বালায় তারা পাগলের মতো ছটফট করতে থাকে। পূর্বের ধৈর্য্যের বাঁধ ভেঙে তারা তখন লাগামহীন ঘোড়ার মতো ছুটে যেতে চায়। আর কতোকাল টিকে থাকা যায়! ভাত না খেয়ে সাত দিন থাকতে পারে যুবক-যুবতী।
কিন্তু যৌনক্ষুধা না মিটলে যে সাত সেকেন্ডও তর সয় না! কোথায় গেলে যৌনাচার করা যাবে, এ চিন্তাই তারা রাত দিন করতে থাকে। ঠিক তো? তার মানে, এ ধাপে যে সকল ছেলে-মেয়ে বৈধ যৌনতা করার জন্যে বিয়ে করতে পারে, তারা অবশ্যই তাদের ক্ষুধা মেটাতে পারলো। আর যারা বিয়ে করতে পারেনি তাদের দেহ-মনের অবস্থা যে কতোটা ভয়াবহ ক্ষুধায় আক্রান্ত, তা মুখে বলে বোঝানো যাবে না। এ সময়ে ছেলে-মেয়ে উভয়েই নানা প্রকার ছোট-বড় অবৈধ যৌনতায় অভ্যস্ত হয়ে যায়। এটা তারা বাধ্য হয়েই করে। আর যারা বিয়ে করতে পেরেছে তারা নিশ্চয়ই বৈধ যৌনাচারের মাধ্যমে ভালোই রয়েছে।
অর্থাৎ ছেলেদের ২৫ আর
মেয়েদের ২০ এর মধ্যে বৈধ যৌনাচারের সুযোগ দিতে হবে, তা না হলে ছেলেরা ৩০ পর্যন্ত আর মেয়েরা ২৫ পর্যন্ত পাপ আর পাপে ডুবে থাক। তারপর যারা বিয়ে করে তারা যদি মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকে তাহলে নিজ সঙ্গির
মধ্যেই যৌনাচার সীমাবদ্ধ রাখে। আর যারা অসভ্য তারা অভ্যাস, অজ্ঞতা ও চারিত্রিক দূর্বলতার কারণে বিয়ের পরেও অবৈধ যৌনচারে লেগে থাকে। তার মানে অবৈধ যৌনাচারের ফল বিয়ে করার পরেও এড়ানো যায় না। তাই যৌবনের
শুরুতেই পাওয়া চাই বৈধ যৌন অধিকার।
তবে মনে রাখতে হবে- যৌনতা
সৃষ্টিগতভাবেই প্রোমোটেড। সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ প্রতিটা সুস্থ মানব দেহের
মধ্যেই যৌনতার আকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। এটা অটোমেটিক্যালি জাগ্রত হয়।
যৌনতাকে প্রমোট করার জন্য ভিন্ন পন্থা অবলম্বনের প্রয়োজন হয় না। পর্নোগ্রাফি, অশ্লীলতা, অশালীন পোশাক, অশালীন অঙ্গভঙ্গি অর্থাৎ যৌন উত্তেজক কোন প্রকার কর্মকাণ্ডের কোনোও
প্রয়োজন নেই। এগুলো ধ্বংসাত্মক! সৃষ্টিকর্তা মানুষের মধ্যে দিয়ে
দিয়েছেন যে স্বাভাবিক যৌন উত্তেজনা, তাই সামাল দিতে অনেক সময় হিমশিম খেতে হয়। আর সেই স্বাভাবিকতাকে আরো বেশি উস্কে
দেওয়া কোনোভাবেই উচিত হবে না।
মেডিকেল সাইন্স অথবা মনোবিজ্ঞান
দুটো দ্বারাই প্রমাণিত যে অস্বাভাবিক ও অবৈধ যে কোন প্রকার যৌনাচার নারী ও পুরুষ
উভয়ের শারীরিক শক্তি ও যৌনাকাঙ্খাকে ধীরে ধীরে ক্ষয় করে ফেলে। বিশেষ করে পুরুষের
জন্য যৌন শক্তি থাকা অবশ্যক। তবে অবৈধ পথ ও পদ্ধতি তা নষ্ট করে ফেলে। আর নারীর
ক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যটা যৌনতার পেছনে বড় শক্তি হিসাবে কাজ করে। সেটা নষ্ট হলেও সমস্যা! যেমন: যৌনকর্মে অনীহা, স্বামীর একান্ত সঙ্গ সহ্য করতে না পারা। তবে যৌন চাহিদা না থাকলেও একটা নারী অভিনয় করে ও শুধু তার দেহটা মেলে ধরে একটি
পুরুষকে শান্ত করতে পারে। আর বিপরীতে পুরুষকে সফল হতে হলে শারীরিক সক্ষমতা জরুরী
আর তা অর্জন বা টিকিয়ে রাখা সম্ভব একমাত্র পবিত্র, স্বাস্থ্যসম্মত অর্থাৎ বৈধ যৌন আচরণের মাধ্যমে। তাই যৌন ক্ষুধা নিবারণর
একমাত্র পথ হচ্ছে ধর্ম ও স্বাস্থ্যসম্মত যৌন আচরণ ও পদ্ধতি। তবে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল নানাবিধ যৌনরোগ ও অক্ষমতা মনের অজান্তেই বহু নারী-পুরুষ বয়ে বেড়াচ্ছে। পেছনে কারণ হিসেবে থাকে তাদের জীবনে দীর্ঘকাল ধরে সংঘটিত অবৈধ যৌনাচার।
যৌন ক্ষুধা
নিবারণ করে কোনো মানুষের ভালো হবার জন্য যা যা করা উচিত-
১। ২০ থেকে ২৫ এর মধ্যে বিয়ে করার জন্য নিজেকে অতিদ্রুত যোগ্য করে গড়ে তোলা।
২। বাবা-মা বিয়ে দিতে না চাইলে লজ্জার মাথা খেয়ে হলেও তাদের আকারে-ইঙ্গিতে বলা।
৩। ২৫ এর মধ্যে লেখাপড়া শেষ না করা সম্ভব হলেও বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া।
৪। কর্ম নেই, আয় নেই, তারপরেও বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া। পরে আত্মকর্মসংস্থান ও ছোট ব্যবসায় শুরু করা।
৫। বাবা-মা শেষ পর্যন্ত বিয়ে না দিলে বাবা-মায়ের অবাধ্য হয়ে সম্ভব হলে একাই
বিয়ে করা।
বিয়ে করে তারপর যৌনক্ষুধা নিবারণ করা খুব একটা কঠিন নয়, শুধু স্থির
থাকুন একটি সিদ্ধান্তে- “আমি বিয়ে করবোই ও বিয়ের পরেই দাম্পত্য সঙ্গীর সাথে প্রেম
হবে আমার”। অনেকেই বলবেন আমি ২৫ এর মধ্যে বিয়ে করতে বলে ভুল করেছি। বলবেন যে, বাবা-মাকে সরাসরি নিজের বিয়ের কথা তো বলা যায় না, ভয়ানক লজ্জার ব্যাপার। আবার এ অভিযোগ তো সকলেই করবেন যে, আমি বাবা-মা বিয়ে না দিলে তাদের অবাধ্য হতে বলেছি। হ্যাঁ যা বলেছি তা একশত ভাগ সত্য বলেছি। তাই-ই আপনাকে করতে হবে। আমি যে করণীয়গুলো উপরে তুলে ধরেছি তা কোনো মানুষের পক্ষে করা কি সম্ভব নয়? বড়ই আশ্চর্যের বিষয়! উপরের কাজগুলো করে কেউই নাকি ভালো মানুষ হতে চাইবে না। তাহলে কিভাবে ভালো মানুষ হওয়া যায়?
আজকাল ৯৯ থেকে ১০০ ভাগ
ছেলে-মেয়ে যৌনক্ষুধা মেটাতে যা যা করে-
১। প্রেমিক-প্রেমিকা খুঁজে হন্যে হয়ে, না পেলে তাদের উত্যক্ত করে। এমনকি ছেলেরা মেয়েদের প্রতি প্রতিহিংসার প্রকাশ ঘটায়।
২। অনেক ছেলে প্রেমের নামে বিয়ে না করেই মেয়েদের সাথে যৌন সঙ্গম করে, এমনকি মেয়েটির সাথে প্রতারণাও করে। আর অনেক মেয়ে অবিলীলায় ছেলেদের দেহদান করে কোনো রকম বাছবিচার ছাড়া।
৩। ছেলেরা মেয়েদের বিয়ের প্রলোভনে ফেলে ঘরের বাহির করে নেয়। তারপর বিয়ে করে, আবার কেউ মেয়ের দেহ লুটে তাকে ছেড়ে দেয়। মেয়েরাও জীবেনের হিসাব না কষে এ পথে পা বাড়ায়।
৪। পতিতালয়ে গমন করে। বাসা, ঘাট, দোকান-পাট, স্কুল-কলেজে, সবখানে ছেলেরা মিনি পতিতালয় গড়ে তুলেছে। অগনিত মেয়ে আছে যারা শুধু টাকা কামাতে ও দেহজ্বালা মেটাতেই পতিতা হয়ে যায়।
৫। ছেলে-মেয়ে উভয়ই পর্নোগ্রাফী ও অশ্লীল চিত্র দেখে রাত-দিন পাড় করে।
৬। ছেলেরা ইন্টারনেটে, মোবাইলে মেয়েদের সাথে টাকার বিনিময়ে বা ফ্রি অডিও, ভিডিও ও টেক্সটে সেক্স চ্যাট করে গভীর রাত পাড় করে। আর মেয়েরাও জীবনকে উপভোগ মনে করে এসব কাজ অবলীলায় করে যায়।
৭। ছেলেরা হস্তমৌথুন করে পুংলিঙ্গকে অসাড় করে ফেলে। পরে হন্যে হয়ে হারবাল ওষুধ খোঁজে ও পরে বিয়ে করতেও ভয় পায়। এসব কাজে মেয়েরাও পিছিয়ে নেই।
৮। ছেলেরা প্রেমে টাকা, অবৈধ যৌনসঙ্গমে টাকা, মোবাইল ফোনে টাকা, ইন্টারনেটে টাকা, প্রেমিকার পিছনে টাকা ঢালতে থাকে। না ঢাললে এসব মাধ্যমে ক্ষুধা মিটে না। আর মেয়েরা এসব ছেলেদের দিয়ে করিয়ে যৌবনের সার্থকতা খোঁজে। তারাও টাকা কামাই করছে অনলাইন-অফলাইন লীলা-খেলার বিনিময়ে।
৯। মাদক ও অবৈধ যৌনকর্মের প্রতি নেশাগ্রস্থ হয়ে পড়া।
১০। লেখাপড়া, কাজ-কর্ম, ধর্ম-কর্ম, পারিবারিক, সামাজিক সকল দায়িত্ব-কর্তব্যকে অবৈধ যৌনতার কাছে হার মানিয়ে ফেলা।
১১। উপরের কিছু করতে না পারলে বা করার পরেও ছেলে ও মেয়েরা যৌনতার তাড়নায়
বিছানায় ছটফট করতে থাকে রাতের আধারে।
এখন বলুন এসব কাজ করে কি
কোনো মানুষ ভালো থাকতে পারে? ১০০ ভাগ ছেলে-মেয়ে উপরের কমপক্ষে একটি কুকর্ম করলেও করছে, অথচ এই কুকর্ম থেকেও কি উত্তম নয় বিয়ে করা? বাবা-মায়ের অবাধ্য হয়ে বিয়ে করা-ই উত্তম হবে উপরের কাজগুলো না করার চেয়ে। কারণ বৈধ যৌনকর্ম ও বৈধ যৌন আচরণ ছাড়া কোনো ছেলে-মেয়েই ভালো থাকতে পারে না। তাদের দেহ ও মনের ক্রমাগত ক্ষয় থেকে বাঁচতে হলে একমাত্র, কেবল একমাত্র পথ হলো বিয়ে করা। আর যদি কোনো ছেলে-মেয়ে উপরের ১১টি কুকর্মের ১টিও না করে টিকে থাকতে পারেন, তাহলে তার মতো মহা মানব এ পৃথিবীতে জীবন্ত খুবই কম পাওয়া যাবে। আর এক্ষেত্রে তিনি বিয়ে করতে দেরি করতে পারেন। আর ঐ ১১টি কুকর্মের একটিও যে ছেলে-মেয়ের মধ্যে আছে, সেই খারাপ ছেলে-মেয়ের আজই তওবা করে বিয়ে করে নেওয়া উচিত।
মনে রাখুন, এই যৌনক্ষুধা-ই একটি ছেলে-মেয়েকে বিপথে চালিত করে। পুরুষ ছেলে যদি খারাপ হয় তাহলে সে যেমন নিজে ধ্বংস হয়, তেমনি একটি পরিবারকেও ধ্বংস করে দেয়। আর একটি মেয়ে খারাপ হলে সমাজ-সংসারকে ধ্বংসের পাশাপাশি ভবিষ্যৎ প্রজন্মটাকেও খারাপ পথে নিয়ে যায়। ঠিক তেমনি অবৈধ যৌনকর্ম দেহ-মন শেষ করে যে ধর্মহীন জীবনে টেনে নেয়, তা থেকে আর ফিরে আসা যায় না। তখন এক জীবনে পুঁজি হিসাবে থাকে ধ্বংস ও পাপের গ্লানি। বিবাহবহির্ভূত যে কোনোও প্রকার যৌনাচারের পরিণতি হয় খুবই ভয়াবহ। আমি বার বার বলি- অবৈধ যৌনাচার মানুষের যৌন জীবনকে ধীরে ধীরে সংকুচিত করে দেয়, আর বৈধ যৌনাচার যৌন জীবনকে দীর্ঘায়িত ও মধুময় করে তোলে। তাই আসুন বিয়ে করি।
এই লেখাটির উৎস বই: ব্যক্তিক যৌননীতি
লেখক: মুহাম্মাদ আল-আমিন খান
প্রকাশক: সনেট লাইব্রেরি
ঘোষণা: এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সকল লেখনি লেখক ও ওয়েব এডমিন মুহাম্মাদ আল-আমিন খান কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। Bangla Sex Tips এর কোনো লেখনি থেকে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক কপি করে সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্য কোনো ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না। কোনো লেখনি ভালো লাগলে ও প্রয়োজনীয় মনে হলে এই ওয়েবসাইট থেকেই তা পড়তে পারেন অথবা ওয়েব লিংক শেয়ার করতে পারেন। গুগল সার্চ থেকে দেখা গেছে যে- বহু লেখনি কতিপয় ব্যক্তি নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন, যা সম্পূর্ণরূপে কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন। ভবিষ্যতে আবারও এমনটি হলে প্রথমত গুগলের কাছে রিপোর্ট করা হবে ও দ্বিতীয়ত তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কপিরাইট আইনের আওতায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সাথে সকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে- Bangla Sex Tips এ প্রকাশিত কোনো লেখনি আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে, প্রয়োজনে আপনি এর সমালোচনা কমেন্টের মাধ্যমে করতে পারেন। বাক স্বাধীনতা, চিন্তার বহিঃপ্রকাশ করার অধিকার ও লেখালেখি করার অভ্যাসের জায়গা থেকে লেখক যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। তবে তিনি তার যেকোনো লেখনির ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন যাতে করে শালীনতা বজায় রাখা যায় এবং অন্যের ধর্মীয় অনুভূতি, মূল্যবোধ ও অধিকারের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা যায়। - মুহাম্মাদ আল-আমিন খান, লেখক ও ওয়েব এডমিন, Bangla Sex Tips